ওহী ও তাফসীর
প্রশ্ন: প্রধান ওহী লেখক কে?
উত্তর: হযরত যায়েদ বিন সাবিত (রা.)।
প্রশ্ন: আল কুরআনের উৎস কোনটি?
উত্তর: আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহী।
প্রশ্ন: ওহীর কোন পদ্ধতি রসূল-এর জন্য কষ্টদায়ক ছিল?
উত্তর: ঘণ্টাধ্বনির মতো করে যখন তার কাছে ওহী আসতো।
প্রশ্ন: হযরত জিবরাঈল (আ.) যে সাহাবীর আকৃতি ধারণ করে ওহী নিয়ে আসতেন তার নাম কী?
উত্তর: দাহইয়াতুল কালবী (রা.)।
প্রশ্ন: তাফসীর শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে।
উত্তর: প্রকাশ করা, পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করা।
প্রশ্ন: প্রথম মুফাসসির বলা হয় কাকে?
প্রশ্ন: কুরআনে তাফসীর শব্দটি কতবার বর্ণিত হয়েছে?
উত্তর: একবার।
প্রশ্ন: কোন প্রকারের তাফসীরকে কুরআনের সর্বোত্তম তাফসীর বলা হয়?
প্রশ্ন: কোন ধরনের আয়াতকে মুহকাম বলা হয়?
উত্তর: কুরআনের এক আয়াত দিয়ে অন্য আয়াতকে তাফসীর করা।
উত্তর: যে সকল আয়াতের ব্যাখ্যা বা সম্ভাব্য ব্যাখ্যা জানা সম্ভব।
প্রশ্ন: মুতাশাবিহ বলা হয় কোন ধরনের আয়াতকে?
উত্তর: চেষ্টা করেও যার ব্যাখ্যা জানা সম্ভব নয়।
প্রশ্ন: মুতাশাবিহের কয়েকটি উদাহরণ দাও।
উত্তর: বিভিন্ন সূরার শুরুতে বিচ্ছিন্নভাবে যে সকল একক ও যুক্তাক্ষর রয়েছে
- আলিফ-লাম-মিম, ইয়া-সীন, আলিফ লাম-বা।
যেমন উত্তর: এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে অবিশ্বাসীর প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ। এই অক্ষরগুলো
প্রশ্ন: মুতাশাবিহ কুরআনে থাকার উদ্দেশ্য কী?
আরবী বর্ণমালার হওয়া সত্ত্বেও এর অর্থ কেউ জানে না।
প্রশ্ন: মুতাশাবিহ সম্পর্কে মুমিনদের কী বিশ্বাস থাকা উচিত?
উত্তর: মুমিনরা বিশ্বাস করবে এগুলো আল্লাহর পক্ষ থেকে। এর অর্থ আল্লাহই ভালো জানেন।
প্রশ্ন: মুসলিম জাতির পিতা কে? এ প্রসঙ্গে কুরআনের আয়াতের উদ্ধৃতি কোনটি? উত্তর: ইবরাহীম (আ.)। 'মিল্লাতা আবিকুম ইবরাহীম হুয়া সাম্মাকুমুল মুসলিমিন'।
প্রশ্ন: শানে নুযুল বলতে কী বুঝায়?
উত্তর: আল কুরআন নাযিলের প্রেক্ষাপটকে বুঝায়।
প্রশ্ন: আল্লাহ মুদ্দাসসির বলতে কাকে বুঝিয়েছেন?
উত্তর: হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে।
প্রশ্ন: কুরআনে আয়াতগুলোকে তাফসীর করা না করার দিক থেকে কত প্রকার?
উত্তর: দুই প্রকার। যথা- ১. মুহকাম; ২. মুতাশাবিহ।
প্রশ্ন: আল কুরআনের মূল তাফসীর কোনটি?
উত্তর: আল কুরআন।